আমাদের দেশের কোনো কোনো অঞ্চল যেমন নদীভাগুনের শিকার হচ্ছে, আবার কোনো কোনো অঞ্চল খরার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে দীর্ঘকাল ধরে শুল্ক আবহাওয়া ও অপর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত এবং অল্পসংখ্যক নদী থাকার কারণে খরার প্রবণতা বেশি ।
মানব সৃষ্ট কারণেও ধরা হয়:
• গাছ কেটে ফেলা (গাছের শিকড় মাটির মধ্যকার পানি ধরে রাখে)
• অধিক হারে ভবন নির্মাণের ফলে মাটি কংক্রিটে ঢেকে যায় এবং এই কংক্রিট পানি ধরে রাখে না
• কলকারখানার মাধ্যমে বায়ু দূষণের ফলে তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং পরিবেশ শুল্ক হয়ে যায়
খরার ফলাফলগুলো হলো :
• পুকুর, নদী, খাল ও বিল শুকিয়ে যার
• মাঠে ফসল ফলাতে কষ্ট হয়
• গবাদি পশুর খাদ্যসংকট দেখা দেয়
• খাবার পানির অভাব দেখা যায়
পাশের মানচিত্রে লাল রঙে চিহ্নিত অঞ্চলগুলো সবচেয়ে খরাপ্রবণ এলাকা। শিক্ষকের সহায়তায় আলোচনা কর :
• অঞ্চলগুলো কোন কোন বিভাগে অবস্থিত?
• এই অঞ্চলগুলোর প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য কী কী ?
নিচের প্রতিটি ক্ষেত্রে খরার প্রভাব লেখ, কাজটি জোড়ায় কর।
নদী | |
---|---|
মাঠ | |
পশু | |
মানুষ |
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের মতে, 'বর্ষা মৌসুমের প্রধান ফসল আমন ধানের শতকরা ১৭ ভাগেরও বেশি সাধারণত এক বছরে খরার কারণে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।' এই ধারণার প্রেক্ষিতে খরার কারণ এবং প্রভাব লেখ।
বাক্যটি সম্পূর্ণ কর :
বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে খরার প্রবণতা বেশি কারণ…………………………………………………………….
আরও দেখুন...